Have to love Prophet Mumammad (SAW) more that all
Have to love Prophet Mumammad (SAW) more that all
রাসুল সাঃ বলেছেনঃ
‘‘তোমাদের কেউই ঈমানদার
হবে না যতক্ষণ আমি (রাসুল সাঃ) তার
কাছে তার পিতা, সন্তান ও সকল মানুষ
হতে প্রিয়তম না হই।’’
...
- [সহীহ বুখারী, হাদীস নং ১৫,
সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৭৮]
sahabi tree
ছবিতে আপনারা যে গাছটি দেখতে পাচ্ছেন তা কোনো সাধারণ গাছ নয়।
আজ থেকে প্রায় ১৪৫০ বছর আগের ঘটনা এটি।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর বয়স যখন ১২ বছর ছিল তখন এই
গাছটি তাঁকে আল্লাহ তা’আলার ইশারায় নিরাপদ আশ্রয় দান করেছিল। আজও সেই
গাছটি বেঁচে আছে।
... সুবাহানাল্লাহ।
এই গাছটি "একমাত্র জীবিত সাহাবী গাছ" হিসাবে পরিচিত!! গাছটি জর্ডানের এক মরুভূমী এলাকায় অবস্থিত।
আরেকটি অবাক করার মত ব্যপার হল গাছটির শত বর্গ কিলোমিটার এলাকায় এটি ছাড়া আর কোনো গাছ নেই।
এই গাছটির নিচে কখনো কেহ বসতে পারেনি!তখন গাছটিতে কোন পাতা ছিলনা! নবী
করিম(সাঃ) ছেলেবেলায় ওঁনার চাচার সাথে জর্ডানে যান এবং পথ চলতে চলতে এই
গাছটির নিচে বসেন।
বসার সাথে সাথে গাছটিতে পাতা বাহির হয়। সুবাহানাল্লাহ।
দূরে জারজিস ওরফে বুহাইরা নামের একজন খৃষ্টান পণ্ডিত থাকতেন তিনি নবীজির
চাচার কাছে এসে বললেন আমি এতদিন এখানে আছি কেহ এই গাছের নিচে বসতে পারেনি
এবং এই গাছের কোন পাতা ছিল না।
খৃষ্টান পন্ডিত জিজ্ঞেস করলেনঃ- এই ছেলেটির নাম কি ? চাচা বললেন মোহাম্মদ!
আবার জিজ্ঞস করলেনঃ- বাবার নাম কি ? আব্দুল্লাহ !
মাতার নাম ? আমিনা !
বালক মুহাম্মাদ (সা) কে দেখে, তার সাথে কথা বলে দূরদৃষ্টি সম্পন্ন পাদ্রীর
চিনতে আর বাকী রইলো না যে এই সে বহু প্রতিক্ষীত শেষ নবী, ইতিহাসের গতি
পরিবর্তকারী, আরবসহ সমগ্র পৃথিবী থেকে পৌত্তলিকতার বিনাশকারী, একত্ববাদকে
শক্ত ভিতের উপর প্রতিষ্ঠাকারী।
সাথে সাথে খৃষ্টান পন্ডিত বললেন আমি পড়েছি ইনি হলেন ইসলাম ধর্মের শেষ নবী।
আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুর'আনে বলেনঃ-
"তুমি কি লক্ষ কর না আল্লাহ কিভাবে উপমা দিয়ে থাকেন?
সৎ বাক্যের তুলনা উৎকৃষ্ট বৃক্ষ যাহার মূল সুদৃড় ও যাহার শাখা-প্রশাখা ঊর্ধে বিস্তৃত।
যে প্রত্যেক মৌসুমে তার ফল দান করে তাহার প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে এবং
আল্লাহ মানুষের জন্য উপমা দিয়ে থাকেন যাহাতে তাহারা শিক্ষা গ্রহণ করে"
[সূরা ইবরাহীমঃ ২৪-২৫]
A child died after having Viamin A capsule in natore,Bangladesh
A child died after having Viamin A capsule in natore,Bangladesh
গুরুদাসপুরে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খেয়ে শিশুর মৃত্যু
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার নাজিরপুরে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল ও
কৃমিনাশক ট্যাবলেট খেয়ে অসুস্থ হয়ে গতকাল ভোরে মীম নামের তিন বছর বয়সী এক
কন্যা শিশু মারা গেছে। মীম নাজিরপুর গ্রামের মোনায়েম হোসেনের মেয়ে। তবে
স্বাস্থ্যবিভাগ দাবি করেছে শিশুটির অন্য কারণে মৃত্যু হয়েছে।
মীমের চাচা জানান, গত ১২ মার্চ জাতীয় ভিটামিন এ পল্গাস ক্যাম্পেইনে তারা স্বাস্থ্য...
কর্মীর ক্যাম্পে নিয়ে মীমকে একটি ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল ও একটি
কৃমিনাশক ট্যাবলেট এ্যালবেনডাজল (৪০০ মিলিগ্রাম) খাওয়ায়। পরে মীম পাতলা
পায়খানা ও বমি করা শুরু করে। তীব্র জ্বরে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয়
চিকিত্সক আবদুর রহিমের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিত্সা নিয়ে বাড়িতে
অবস্থানের পর গতকাল ভারে মীম মারা যায়। এ ব্যাপারে ডাক্তার আবদুর রহিম
জানান, মীমকে শুধু নয় এমন ১৫/২০টি অসুস্থ শিশুকে তিনি চিকিত্সা দিয়েছেন।
সরেজমিনে গেলে গ্রামের একাধিক গৃহবধূ বলেন, ভিটামিন ও কৃমিনাশক ট্যাবলেট
খাওয়ার পর থেকে তাদের সন্তানরা বমি করছে ও জ্বরে ভুগছে। অনেকেই খাওয়া-দাওয়া
ছেড়ে দিয়েছে বলে তারা জানান।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাটোরের সিভিল
সার্জন ডা. মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, মীমের মৃত্যুর খবর শুনে তিনি উপজেলা
স্বাস্থ্য কর্মকর্তার মাধ্যমে খোঁজখবর নিয়েছেন। তিনি দাবি করেন, ভিটামিন এ
প্লাস ক্যাপসুল ও একটি কৃমিনাশক ট্যাবলেট খাওয়ার জন্য নয় অন্য কোনো কারণে
তার মৃত্যু হয়েছে। ভিটামিন বা কৃমিনাশক খাওয়ার পর কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা
দিলে তা তাত্ক্ষণিক দেখা দেয়ার কথা কিন্তু ওষুধ খাওয়ার তিন দিন পর কোনো
শিশুর মৃত্যু হওয়া স্বাভাবিক নয়।
আল্লামা সাঈদীর ফাঁসির রায় অগ্রহণযোগ্য : said Imam of Masjid al-Haram
TtTt
আল্লামা সাঈদীর ফাঁসির রায় অগ্রহণযোগ্য : কাবা শরিফের ইমাম (Imam of Kaba Sharif)
বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনালে জামায়াতে ইসলামীর নেতা আল্লামা দেলাওয়ার
হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়কে অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন পবিত্র কাবা
শরিফের ইমাম আবদুল রহমান ইবনে আবদুল আজিজ। খবর নিউজট্রাইব।
আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে দেয়া রায়ের সমালোচনা করে ওই মন্তব্য করেন পবিত্র কাবার ইমাম।
...
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মানুষ হত্যার অভিযোগে আল্লামা সাঈদীকে দোষী সাব্যস্ত করে ট্রাইব্যুনাল ফাঁসির রায় দেন।
জামায়াতে ইসলামীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, পবিত্র কাবার ইমাম বলেছেন,
জামায়াতে ইসলামীর নেতা আল্লামা সাঈদী কেবল বাংলাদেশের নন তিনি মুসলিম
বিশ্বের একজন বড় মাপের ইসলামি চিন্তাবিদ ও কুরআনের গবেষক।
কাবা
শরিফের ইমাম আরও বলেন, বিশ্ব মুসলিমের কাছে একজন প্রিয় ব্যক্তিত্ব তিনি।
কাবা শরিফের ইমাম বলেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে সাঈদীকে চেনেন। তিনি সাঈদীকে
ফাঁসি দেয়ার রায়কে অগ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করেন। http:// www.dailynayadiganta.com/new/ ?p=140328 See More
আল্লামা সাঈদীর ফাঁসির রায় অগ্রহণযোগ্য : কাবা শরিফের ইমাম (Imam of Kaba Sharif)
বাংলাদেশের ট্রাইব্যুনালে জামায়াতে ইসলামীর নেতা আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়কে অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন পবিত্র কাবা শরিফের ইমাম আবদুল রহমান ইবনে আবদুল আজিজ। খবর নিউজট্রাইব।
আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে দেয়া রায়ের সমালোচনা করে ওই মন্তব্য করেন পবিত্র কাবার ইমাম।
...
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মানুষ হত্যার অভিযোগে আল্লামা সাঈদীকে দোষী সাব্যস্ত করে ট্রাইব্যুনাল ফাঁসির রায় দেন।
জামায়াতে ইসলামীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, পবিত্র কাবার ইমাম বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর নেতা আল্লামা সাঈদী কেবল বাংলাদেশের নন তিনি মুসলিম বিশ্বের একজন বড় মাপের ইসলামি চিন্তাবিদ ও কুরআনের গবেষক।
কাবা শরিফের ইমাম আরও বলেন, বিশ্ব মুসলিমের কাছে একজন প্রিয় ব্যক্তিত্ব তিনি। কাবা শরিফের ইমাম বলেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে সাঈদীকে চেনেন। তিনি সাঈদীকে ফাঁসি দেয়ার রায়কে অগ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করেন। http://
Story of beautiful woman who wish to marry pious husband
Story of beautiful woman who wish to marry pious husband ▬▬▬
There was this beautiful woman, who wanted to get married, but she
wanted a very pious husband, so she said that she’ll marry the man who
recites the whole Quran every single day, fasts for the whole year and
stays awake and worships Allah all throughout the night.
She
was a very beautiful woman, and a lot of suitors wanted to marry her,
but they knew they couldn’t fulfil the conditions she set. Until this
one man stepped forward and said he could fulfil them. So the Imam got
both of them married.
...
After the first night of the marriage, the wife sees that the husband
doesn’t recite the whole of the Quran, nor does he fast, nor does he
stay awake in the worship of Allah, she decided to let it roll on for a
few weeks to see if there were any changes, there weren’t, so she filed a
complaint and asked for a divorce.
They are both taken in
front of the judge, and the judge asked, ‘What were the conditions of
the marriage?’ the man replied ‘They were for me to recite the whole
Quran daily, keep fast for the whole year and to worship Allah all
throughout the night.’
The Judge asked, ‘ did you fulfil them? The man calmly answered, ‘…yes.’
The judge answers, ‘you lie, your wife has said that you don’t, that’s why she’s asking for a divorce’.
But the man insisted that he had fulfilled the conditions, so the judge
asked, ‘did you recite the full Quran everyday?’ The man answered yes.
The Judge, baffled asked, ‘how? How can you do that?’ The man coolly
answered, ‘I recite Surah Ikhlas three times a day and according to
Prophet Muhammad (saw), reciting Surah Ikhlas three times is equivalent
to reciting the whole Quran.’ The Judge was intrigued, so he asked, ‘how
did you fast the whole year?’ The man answered, ‘ I fasted for the
whole month of Ramadan, then kept another six fasts in the month of
Shawwal, according to Prophet Muhammad (saw), keeping all of the fast of
Ramadan then keeping six fasts in the month of Shawwal, is as if you
have fasted for the whole year.’
The Judge remained silent, he
couldn’t give a reply saying the man was wrong, so finally he asked, ‘
how did you stay awake all night and worship Allah, when your wife saw
you sleeping?’ The Judge thought the man wouldn’t be able to answer this
one, but the man, cool as a cucumber answered, ‘I prayed Salatul Isha
with jamaat, then the next day prayed Salatul Fajr with jamaat,
according to Prophet Muhammad (saw), the one who prays Salatul Isha and
Salatul Fajr with jamaat, it is as if he had stayed up all night
worshipping Allah.’
The Judge sat there looking at the man; the final verdict was about to be released…
He said to the man and his wife, ‘…go, just go, there is nothing wrong with this marriage’…
Sura Fatiha সূরা আল ফাতিহা মক্কায় অবতীর্ণ
01
| |
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। | |
الْحَمْدُ للّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ |
02
|
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা' আলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা। | |
الرَّحْمـنِ الرَّحِيمِ |
03
|
যিনি নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু। | |
مَـالِكِ يَوْمِ الدِّينِ |
04
|
যিনি বিচার দিনের মালিক। | |
إِيَّاكَ نَعْبُدُ وإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ |
05
|
আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। | |
اهدِنَــــا الصِّرَاطَ المُستَقِيمَ |
06
|
আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, | |
صِرَاطَ الَّذِينَ أَنعَمتَ عَلَيهِمْ غَيرِ المَغضُوبِ عَلَيهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ |
07
|
সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। |
wonderful Deshi song Shadhinota Shadhinota দেশটা নয়তো কারো বাপের ভিটা
দেশটা নয়তো কারো বাপের ভিটা Shadhinota Bangla Song
wonderful Deshi song
go outside to work after performing salah-Namaj
অতঃপর
জুমুয়ার নামায সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর
অনুগ্রহ ও রিজিক খুজতে থাক এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ কর, যাতে তোমরা সফলকাম
হও।
[আল কুরআনঃ সূরা আল জুমুআহঃ ১০]
Find your food after salah
Obey Allah and obey Messenger.
Ch 4 v 59
Ch 4 v 59
vitamin a capsule importer company belongs to Hanif
Strange
vitamin a capsule importer company belongs to Hanif
ভিটামিন-এ ক্যাপসুলের আমদানিকারক হানিফের প্রতিষ্ঠান
(WHO) হুর আপত্তি অগ্রাহ্য করে ভারত থেকে আনা
(WHO) হুর আপত্তি অগ্রাহ্য করে ভারত থেকে আনা
what the hell Imran H Sarker doing
Why this violence ? we hate all atheist
ডাঃ ইমরান এইচ সরকার সাংবাদিকদের সামনে বলেছেন " আমাদের আন্দোলন অহিংস"
তির্যকঃ তাই নাকি?তাহলে একটা একটা শিবির ধর,ধইরা ধইরা জবাই কর! এইটা কি অহিংস আন্দোলনের স্লোগান?
তিনি আরো বলেছেনঃ " আমাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সম্পুর্ন মিথ্যা,বানোয়াট।আমরা কখনো ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলিনি এবং ধর্ম নিয়ে উস্কানীও দেইনি"
...
তির্যকঃ হুম…ব্লগার রাজিবের লেখাগুলা দিয়াই তো বুঝা যায় আপ্নারা ধর্ম নিয়া উস্কানী দেন কিনা!
" আমরা আলেমদের কাছ থেকে জানতে চেয়েছিলাম উনারা আমাদের বিরুদ্ধে কি কি অভিযোগ শুনেছেন"
তির্যকঃ দুনিয়ার মানুষ জানে আর আপ্নে জানেন না!জানেন,আর জানেন বইলাই আপ্নারে জানানোর প্রয়োজন উনারা বোধ করেন নাই।জাগ্রত মানুষকে কি জাগানো যায়?
"ধর্মের সঙ্গে গণজাগর মঞ্চের কোন মতবিরোধ নেই"
তির্যকঃ সেটা আছে কি নাই তা আপ্নাদের প্রাথমিক আন্দোলনের সংবাদগুলো পর্যালোচনা করলেই বুঝা যাবে।আপনারা সকল ধরনের ধর্মীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে চেয়েছিলেন না?উলামায়ে কিরাম আন্দোলনে নামার পর বেশভুষা পাল্টে জামাত নিষিদ্ধের দাবী তুলেছেন।তাই নয়কি?
তিনি আরো বলেনঃ "ব্লগার মানেই নাস্তিক নয়"
তির্যকঃ হ্যা!এবার সঠিক কথা বলেছেন।ব্লগার মানেই নাস্তিক না তার প্রমান আন্দোলনের শুরুতে অনেক ব্লগার সমাবেশে যোগ দিত,এখন তারা অধিকাংশই নেই।এর কারন আপনাদের মাথায় নাস্তিক্যের বীজ ওরা দেখতে পেয়েছে।তাই ওরা এখন দ্বিতীয়বার ভুল করতে চায়না।আর ব্যাক্তিগত ভাবে আমিও ব্লগিং করি,কিন্তু সেটা নাস্তিক্যবাদ ছড়ানোর জন্য নয়,তাউহীদের দাওয়াত প্রচারের জন্য!
Remarks of maulana delwar hossain sayeedi সাঈদী
Remarks of maulana delwar hossain sayeedi
সাঈদী এমন একজন ব্যক্তি...
. যিনি ইরাক-কুয়েত যুদ্ধের মীমাংসা বৈঠকে আমন্ত্রিত মেহমান
. ইরানের ইসলামী বিপ্লবের প্রথম বার্ষিকীর আমন্ত্রিতমেহমান
. সৌদী বাদশাহর আমন্ত্রণে প্রতি বছর কাবা শরীফে রমজানের শেষ ১০ দিন ইতেকাফকারী
. হার্ভার্ড, অক্সফোর্ড সহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সেমিনারে আমন্ত্রিত অতিথি
... . পুরো পাঁচ বছর কুরআন-হাদিস, বিজ্ঞান, দর্শন নিয়েঅধ্যয়ন করা এক পন্ডিত ব্যক্তি
. ৫০ বছর মহাগ্রন্হ আল কুরআনের তাফসীর পেশকারী
. ইসলামের সৌন্দর্য দিয়ে ছয় শতাধিক অমুসলিমকে মুসলিম বানানো এক মহা পুরুষ
তোমরা কার বিচার করছ? কাকে বলছ ধর্ষক, খুনী, রাজকার?
collected from অন্ধকারে আলো
সাঈদী এমন একজন ব্যক্তি...
. যিনি ইরাক-কুয়েত যুদ্ধের মীমাংসা বৈঠকে আমন্ত্রিত মেহমান
. ইরানের ইসলামী বিপ্লবের প্রথম বার্ষিকীর আমন্ত্রিতমেহমান
. সৌদী বাদশাহর আমন্ত্রণে প্রতি বছর কাবা শরীফে রমজানের শেষ ১০ দিন ইতেকাফকারী
. হার্ভার্ড, অক্সফোর্ড সহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সেমিনারে আমন্ত্রিত অতিথি
... . পুরো পাঁচ বছর কুরআন-হাদিস, বিজ্ঞান, দর্শন নিয়েঅধ্যয়ন করা এক পন্ডিত ব্যক্তি
. ৫০ বছর মহাগ্রন্হ আল কুরআনের তাফসীর পেশকারী
. ইসলামের সৌন্দর্য দিয়ে ছয় শতাধিক অমুসলিমকে মুসলিম বানানো এক মহা পুরুষ
তোমরা কার বিচার করছ? কাকে বলছ ধর্ষক, খুনী, রাজকার?
collected from অন্ধকারে আলো
বোনদের জন্য একটি অতিগুরুত্বপূর্ণপোস্ট tips for our sisters specially
বোনদের জন্য একটি অতিগুরুত্বপূর্ণপোস্ট, যেটা সকলেরই জানা অতি প্রয়োজনীয়..
• শপিংমলের ড্রেসিং/ট্রায়াল রুমে বোনেরা সতর্ক থাকবেন সেখানে যে আয়না
থাকে সেটা আসল নাও হতে পারে, এটিও গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক!
•
প্রযুক্তির অপব্যবহারে আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে
বলা হয় দ্বিমুখী আয়না । এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন,
কিন্তু ভুলেও বুঝতে পারবেন না যে অন্য পাশ হতে কেউ আপনাকে দেখছে! অথবা
আয়নার অন্য পাশে লাগানো আছে অত্যাধুনিক কোন ক্যামেরা।
...
• আপনার আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন।যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব
আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগে (মাঝে যদি ফাঁকা থাকে) তাহলে আয়না আসল। আর
যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তার মানে আয়না নকল!
এটা আসল আয়না না, একটা দ্বিমুখী আয়না! যার অন্য পাশে থেকে আপনাকে দেখা
যাবে, কিন্তু আপনি তাকে দেখতে পাবেন না। মানে অন্য পাশে থেকে কেউ আপনাকে
দেখছে বা ভিডিও করছে! কারন আসল আয়নার সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার পিছনে,
যার জন্য আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের
জন্য। আর নকল আয়নার (দ্বিমুখী) সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যার জন্য
আপনার আঙ্গুলের ছাপ আপনার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে কারন মাঝে
কোনো বাধা নেই।
অতিগুরুত্বপূর্ণএই পোস্টটি শেয়ার করে সকল কে জানিয়ে দিন, কারণ আপনারই কোন বোন বা আত্মীয় হয়তো মারাত্মক এই বিপদে পরতে পারে। ধন্যবাদSee More
বোনদের জন্য একটি অতিগুরুত্বপূর্ণপোস্ট, যেটা সকলেরই জানা অতি প্রয়োজনীয়..
• শপিংমলের ড্রেসিং/ট্রায়াল রুমে বোনেরা সতর্ক থাকবেন সেখানে যে আয়না থাকে সেটা আসল নাও হতে পারে, এটিও গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক!
• প্রযুক্তির অপব্যবহারে আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না । এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন, কিন্তু ভুলেও বুঝতে পারবেন না যে অন্য পাশ হতে কেউ আপনাকে দেখছে! অথবা আয়নার অন্য পাশে লাগানো আছে অত্যাধুনিক কোন ক্যামেরা।
...
• আপনার আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন।যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগে (মাঝে যদি ফাঁকা থাকে) তাহলে আয়না আসল। আর যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তার মানে আয়না নকল! এটা আসল আয়না না, একটা দ্বিমুখী আয়না! যার অন্য পাশে থেকে আপনাকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি তাকে দেখতে পাবেন না। মানে অন্য পাশে থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে! কারন আসল আয়নার সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার পিছনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য। আর নকল আয়নার (দ্বিমুখী) সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুলের ছাপ আপনার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে কারন মাঝে কোনো বাধা নেই।
অতিগুরুত্বপূর্ণএই পোস্টটি শেয়ার করে সকল কে জানিয়ে দিন, কারণ আপনারই কোন বোন বা আত্মীয় হয়তো মারাত্মক এই বিপদে পরতে পারে। ধন্যবাদSee More
• শপিংমলের ড্রেসিং/ট্রায়াল রুমে বোনেরা সতর্ক থাকবেন সেখানে যে আয়না থাকে সেটা আসল নাও হতে পারে, এটিও গোপন ক্যামেরার মতই মারাত্মক!
• প্রযুক্তির অপব্যবহারে আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না । এই আয়নায় আপনি আপনার চেহারা দেখতে পারবেন, কিন্তু ভুলেও বুঝতে পারবেন না যে অন্য পাশ হতে কেউ আপনাকে দেখছে! অথবা আয়নার অন্য পাশে লাগানো আছে অত্যাধুনিক কোন ক্যামেরা।
...
• আপনার আঙ্গুল আয়নার উপর রাখুন।যদি আপনার আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্ব আঙ্গুলের মাথার সাথে না লাগে (মাঝে যদি ফাঁকা থাকে) তাহলে আয়না আসল। আর যদি আঙ্গুলের মাথা প্রতিবিম্বের মাথার সাথে লেগে যায়, তার মানে আয়না নকল! এটা আসল আয়না না, একটা দ্বিমুখী আয়না! যার অন্য পাশে থেকে আপনাকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি তাকে দেখতে পাবেন না। মানে অন্য পাশে থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে! কারন আসল আয়নার সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার পিছনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য। আর নকল আয়নার (দ্বিমুখী) সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুলের ছাপ আপনার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে কারন মাঝে কোনো বাধা নেই।
অতিগুরুত্বপূর্ণএই পোস্টটি শেয়ার করে সকল কে জানিয়ে দিন, কারণ আপনারই কোন বোন বা আত্মীয় হয়তো মারাত্মক এই বিপদে পরতে পারে। ধন্যবাদSee More
বোনদের জন্য একটি অতিগুরুত্বপূর্ণপোস্ট tips for our sisters specially
yellow journalism of Bangladesh liar ATN NEWS Channel
yellow journalism of Bangladesh liar ATN NEWS Channel
'yellow journalism' that has been widely
practiced by most of the media in Bangladesh.
practiced by most of the media in Bangladesh.
এই ক্যামেরা ম্যানের নাম মনিরুল সোহাগ
একে একে সকল আয়োজন সম্পন্ন। দফায় দফায় মিটিং করা হলো, ঊর্ধ্বশ্বাসে
মাইকিং । মৌলবাদীদের আস্তানা বলে কথা নিরাপত্তার চাদরেও বিশ্বাস নাই,
প্রয়োজনে নিরাপত্তার গালিচা আনা হবে। তার পরেও জাগতে হবে, ইমরান সরকার
সারাদেশ ব্যাপী জাগ্রত হওয়ার যে প্রজ্ঞাপন জারী করেছেন তা অমান্য করলে
রাষ্ট্রদ্রোহিতার দায়ে ফাঁসি সুনিচ্ছিত। কারণ ইমরান সরকারের সংবিধানে
ফাঁসি ছাড়া অন্য কোন ধারা নাই।
সকালের মধ্যে কয়েক স্তরের
নিরাপত্তা গালিচা দিয়ে ক্যাম্পাস কে ডেকেফেলা হয়েছে । প্রগতি বাদীরা
তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে মোছে তা দিচ্ছে, এই হলো বলে......।। এ দিকে সকাল থেকেই
ক্যাম্পাসে আসতে শুরু করেছে মিডিয়ার বহর Channel 71, Somoy TV, ATN NEWS
ইত্যাদি ইত্যাদি। একেবারে রণ প্রস্তুতি, পুরো অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার
করা হবে। নির্ধারিত সময়ে ১০/১২ জন নিয়ে অনুষ্ঠান শুরু। সময় যাচ্ছে ,
মাইকে বাজছে জাগরণী গান, ১০/১২ জনের গগন বিদারী শ্লোগানে প্রকম্পিত
ক্যাম্পাস। কিন্তু হায় ইমরান সরকারের প্রজ্ঞাপনেও এ জাতি জাগলো না।
মিডিয়া কর্মীরা মেজাজ খারাপ করে গালিগালাজ করতে করতে মৌলবাদীদের গোষ্ঠী
উদ্ধার করছে বার বার। ১২ টা প্রায় বেজে গেলেও জাগরণ মঞ্চ যখন সবে মাত্র
৪০/৫০ জনকে জাগাতে সক্ষম হয় তখন ATN NEWS এর ক্যামেরা ম্যান তার কারিস্মা
দেখাতে শুরু করলো । তার কল্যাণে ATN NEWS এর ১২ টার সংবাদে ৪০/৫০ জনকে
হাজার বলে প্রচার করে নিচ্ছিত ফাঁসির হাত থেকে এ বে রসিক বিশ্ববিদ্যালয় কে
তিনি রক্ষা করলেন।
Source: http://www.facebook.com/photo.php?fbid=451702021573356&set=a.252735568136670.58414.215861401824087&type=1&theater
কুরআনের অর্থ বিকৃত করা হলো পাঠ্যবইয়ে
http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=139667
এবার কুরআনের অর্থ বিকৃত করা হলো পাঠ্যবইয়ে
ইহুদি চরিত্রের অনুশীলন : বিশেষজ্ঞদের অভিমত
... মহান আল্লাহকে দেবদেবীর সাথে তুলনা এবং দেবদেবীর নামে জবাই করা পশুর গোশত খাওয়াকে হালাল আখ্যায়িত করার পর এবার পবিত্র কুরআনের অর্থ বিকৃত করার মতো চরম ধৃষ্টতার আরেকটি ঘটনা ধরা পড়েছে নবম-দশম শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইটিতে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক ২০১৩ সালের জন্য প্রণীত ...নবম-দশম শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিক শিা বইয়ে ১০৭ পৃষ্ঠায় একটি পাঠ্য বিষয় হলো ‘জিহাদ ও সন্ত্রাসবাদ’। এখানে সূরা আনফালের ৩৯ নম্বর আয়াতের অর্থ লেখা হয়েছে ‘তোমরা (ইসলাম ও মানবতাবিরোধী শত্র“র বিরুদ্ধে) লড়াই করবে। যতক্ষণ না ফিতনা-ফ্যাসাদ ও অশান্তি চিরতরে নির্মূল হয়ে যায় এবং দ্বীন সামগ্রিকভাবে আল্লাহর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়।’ সূরা আনফালের ৩৯ নম্বর আয়াতটি হলো ‘ওয়া কাতিলুহুম হাত্তা লা তাকুনা ফিতনাতুন ওয়া ইয়াকুনাদ্দিনু কুল্লুহু লিল্লাহ’।
আয়াতের এ অনুবাদ বিষয়ে কুরআন ও ইসলাম শিক্ষাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদরাসার বিশিষ্ট শিক্ষাবিদদের কাছে তুলে ধরা হলে তারা জানান, এখানে পবিত্র কুরআনের আয়াতের অর্থ বিকৃত করা হয়েছে। মানবতাবিরোধী শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করার যে কথা ব্র্যাকেটের মধ্যে বলা হয়েছে, তা আয়াতটির সম্পূর্ণ মনগড়া ও অপব্যাখ্যা ছাড়া আর কিছুই নয়।
মাসিক মদীনা সম্পাদক ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত বহুল পঠিত মা’রেফুল কুরআনের অনুবাদক মাওলানা মুহিউদ্দীন খান বলেন, আয়াতে অর্থের বিকৃতি ঘটানো হয়েছে স্পষ্টভাবে।
নরসিংদীর জামেয়া কাসেমিয়া মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা কামালউদ্দিন জাফরী বলেন, পবিত্র কুরআনের আয়াতের এ ধরনের অর্থ বিকৃত করা ইহুদি চরিত্রের অনুশীলন। অতীতে ইহুদিরা তাওরাতের অর্থ বিকৃত করেছে; কিন্তু পবিত্র কুরআনের মূল আয়াত যেহেতু বিকৃত করা সম্ভব নয়, তাই এর অর্থ বিকৃত করার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, এর শাস্তি খুবই ভয়াবহ।
সূরা আনফালের ৩৯ নম্বর আয়াতের সঠিক অর্থ তুলে ধরে মাওলানা কামালউদ্দিন জাফরী বলেন, ‘তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাও যতক্ষণ না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দ্বীন সামগ্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়’। তিনি বলেন, আমি যে অর্থের কথা বললাম ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অনুবাদও ঠিক এ ধরনের, তবে তা সাধু ভাষায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের প্রবীণ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ফজলুর রহমান অনূদিত সরল রীতির কোরআন শরিফ বইয়ে আয়াতটির অর্থ করা হয়েছে ‘আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক, যাতে ফেতনা (শিরক, কুফর ইত্যাদি অধর্ম) না থাকে আর দ্বীন (এবাদত) সামগ্রিকভাবে আল্লাহর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়’।
প্রফেসর ফজলুর রহমান বলেন, সংশ্লিষ্ট আয়াতে আল্লাহ যাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করতে বলেছেন, তারা হচ্ছে কাফির ও মুশরিক। সুতরাং যারা এ ধরনের অনুবাদ করেছে, তারা অপরাধী।
বইটির রচয়িতা যারা : এনসিটিবি কর্তৃক প্রণীত ২০১৩ সালের নবম-দশম শ্রেণীর জন্য পাঠ ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইটির রচনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল মালেক ও ড. মুহাম্মদ আবদুর রশীদ এবং আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউছুফ। বইটির সম্পাদনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: আখতারুজ্জামান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই একই শিক্ষক কর্তৃক রচিত ও সম্পাদিত নবম-দশম শ্রেণীর জন্য প্রণীত একই বইয়ের ৮২ পৃষ্ঠায় দেবদেবীর নামে জবাই করা পশুর গোশত খাওয়াকে হালাল আখ্যায়িত করা হয়েছে এবং দেবদেবীকে আল্লাহর সাথে তুলনা করা হয়েছিল। সেই রিপোর্ট গত ৮ মার্চ নয়া দিগন্তে প্রকাশিত হলে দেশজুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বইটিতে জিহাদের যে ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আলেমসমাজ। ...................................
এবার কুরআনের অর্থ বিকৃত করা হলো পাঠ্যবইয়ে
ইহুদি চরিত্রের অনুশীলন : বিশেষজ্ঞদের অভিমত
... মহান আল্লাহকে দেবদেবীর সাথে তুলনা এবং দেবদেবীর নামে জবাই করা পশুর গোশত খাওয়াকে হালাল আখ্যায়িত করার পর এবার পবিত্র কুরআনের অর্থ বিকৃত করার মতো চরম ধৃষ্টতার আরেকটি ঘটনা ধরা পড়েছে নবম-দশম শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইটিতে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান জাতীয় শিাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক ২০১৩ সালের জন্য প্রণীত ...নবম-দশম শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিক শিা বইয়ে ১০৭ পৃষ্ঠায় একটি পাঠ্য বিষয় হলো ‘জিহাদ ও সন্ত্রাসবাদ’। এখানে সূরা আনফালের ৩৯ নম্বর আয়াতের অর্থ লেখা হয়েছে ‘তোমরা (ইসলাম ও মানবতাবিরোধী শত্র“র বিরুদ্ধে) লড়াই করবে। যতক্ষণ না ফিতনা-ফ্যাসাদ ও অশান্তি চিরতরে নির্মূল হয়ে যায় এবং দ্বীন সামগ্রিকভাবে আল্লাহর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়।’ সূরা আনফালের ৩৯ নম্বর আয়াতটি হলো ‘ওয়া কাতিলুহুম হাত্তা লা তাকুনা ফিতনাতুন ওয়া ইয়াকুনাদ্দিনু কুল্লুহু লিল্লাহ’।
আয়াতের এ অনুবাদ বিষয়ে কুরআন ও ইসলাম শিক্ষাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদরাসার বিশিষ্ট শিক্ষাবিদদের কাছে তুলে ধরা হলে তারা জানান, এখানে পবিত্র কুরআনের আয়াতের অর্থ বিকৃত করা হয়েছে। মানবতাবিরোধী শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করার যে কথা ব্র্যাকেটের মধ্যে বলা হয়েছে, তা আয়াতটির সম্পূর্ণ মনগড়া ও অপব্যাখ্যা ছাড়া আর কিছুই নয়।
মাসিক মদীনা সম্পাদক ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত বহুল পঠিত মা’রেফুল কুরআনের অনুবাদক মাওলানা মুহিউদ্দীন খান বলেন, আয়াতে অর্থের বিকৃতি ঘটানো হয়েছে স্পষ্টভাবে।
নরসিংদীর জামেয়া কাসেমিয়া মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ মাওলানা কামালউদ্দিন জাফরী বলেন, পবিত্র কুরআনের আয়াতের এ ধরনের অর্থ বিকৃত করা ইহুদি চরিত্রের অনুশীলন। অতীতে ইহুদিরা তাওরাতের অর্থ বিকৃত করেছে; কিন্তু পবিত্র কুরআনের মূল আয়াত যেহেতু বিকৃত করা সম্ভব নয়, তাই এর অর্থ বিকৃত করার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, এর শাস্তি খুবই ভয়াবহ।
সূরা আনফালের ৩৯ নম্বর আয়াতের সঠিক অর্থ তুলে ধরে মাওলানা কামালউদ্দিন জাফরী বলেন, ‘তোমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাও যতক্ষণ না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দ্বীন সামগ্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়’। তিনি বলেন, আমি যে অর্থের কথা বললাম ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অনুবাদও ঠিক এ ধরনের, তবে তা সাধু ভাষায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের প্রবীণ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ফজলুর রহমান অনূদিত সরল রীতির কোরআন শরিফ বইয়ে আয়াতটির অর্থ করা হয়েছে ‘আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক, যাতে ফেতনা (শিরক, কুফর ইত্যাদি অধর্ম) না থাকে আর দ্বীন (এবাদত) সামগ্রিকভাবে আল্লাহর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়’।
প্রফেসর ফজলুর রহমান বলেন, সংশ্লিষ্ট আয়াতে আল্লাহ যাদের বিরুদ্ধে জিহাদ করতে বলেছেন, তারা হচ্ছে কাফির ও মুশরিক। সুতরাং যারা এ ধরনের অনুবাদ করেছে, তারা অপরাধী।
বইটির রচয়িতা যারা : এনসিটিবি কর্তৃক প্রণীত ২০১৩ সালের নবম-দশম শ্রেণীর জন্য পাঠ ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইটির রচনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ আবদুল মালেক ও ড. মুহাম্মদ আবদুর রশীদ এবং আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউছুফ। বইটির সম্পাদনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: আখতারুজ্জামান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই একই শিক্ষক কর্তৃক রচিত ও সম্পাদিত নবম-দশম শ্রেণীর জন্য প্রণীত একই বইয়ের ৮২ পৃষ্ঠায় দেবদেবীর নামে জবাই করা পশুর গোশত খাওয়াকে হালাল আখ্যায়িত করা হয়েছে এবং দেবদেবীকে আল্লাহর সাথে তুলনা করা হয়েছিল। সেই রিপোর্ট গত ৮ মার্চ নয়া দিগন্তে প্রকাশিত হলে দেশজুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বইটিতে জিহাদের যে ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আলেমসমাজ। ...................................
Police throught a stone to IMAM's HEAD (mosque) view of Bangladesh Police
Police throught a stone to IMAM's HEAD (mosque) view of Bangladesh Police
can it be that happened by muslim ?
মুসলমান একে অপরের সাথে মিল-মহববতের
সাথে থাকব। একে অপরের সহানুভূতি,
সহযোগিতা ও সেবার সাথে জীবন যাপন করব।
ছোটদের স্নেহ করব, বড়দের সম্মান করব।
সাহাবী নুমান ইবনে বাশীর রা. বলেন,
রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
তোমরা মুমিনদেরকে পরস্পরে মিল-মহববত ও
একে অন্যের প্রতি দয়া করার ক্ষেত্রে এক
... শরীরের ন্যায় দেখবে। তারা এমন একটি শরীরের
মতো হবে, যখন তার একটি অঙ্গ কষ্ট পায়
তখন সমস্ত শরীর ব্যথিত হয়ে যায়।-সহীহ
বুখারী, হাদীস : ৬০১১; মুসলিম, হাদীস : ২৫৮৬
মুসলমান একে অপরের সাথে মিল-মহববতের
সাথে থাকব। একে অপরের সহানুভূতি,
সহযোগিতা ও সেবার সাথে জীবন যাপন করব।
ছোটদের স্নেহ করব, বড়দের সম্মান করব।
সাহাবী নুমান ইবনে বাশীর রা. বলেন,
রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
তোমরা মুমিনদেরকে পরস্পরে মিল-মহববত ও
একে অন্যের প্রতি দয়া করার ক্ষেত্রে এক
... শরীরের ন্যায় দেখবে। তারা এমন একটি শরীরের
মতো হবে, যখন তার একটি অঙ্গ কষ্ট পায়
তখন সমস্ত শরীর ব্যথিত হয়ে যায়।-সহীহ
বুখারী, হাদীস : ৬০১১; মুসলিম, হাদীস : ২৫৮৬
Subscribe to:
Posts (Atom)